রাগিব রাবেয়া সাহিত্য পুরস্কার পেলেন কবি এখলাসুর রহমান
অখন্ড পৃথিবীর স্বপ্ন দ্রষ্টা নিভৃতচারি কবি যার কবিতায় দেশ তথা বিশ্ব পরিমন্ডলে শ্রমজীবী নিরন্ন মানুষের কানে পৌছে দেয় প্রশান্তির অমোক বাণী। স্থান কাল পাত্র ছাড়িয়ে অবিরত যিনি মজলুম মজদুর মানুষের কথা বলে যান কবিতা ও এখালাসিতে। তিনি প্রচন্ড আত্যপ্রত্যয়ী শক্তিমান কবি যাকে বলা হয় শান্তির কবি তিনি হলেন কবি এখলাসুর রাহমান।
রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশন সাহিত্য সম্মাননা পেলেন কবি এখলাসুর রাহমান শনিবার (১১ মার্চ) লিডিং ইউনিভার্সিটির বঙ্গবন্ধু চত্বরে অবস্থিত কেন্দ্রীয় শহিদমিনারের সামনে গুণীজনদের এ পুরস্কার এবং সম্মাননা প্রদান করা হয়। লিডিং ইউনিভার্সিটিতে সিলেটের রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশন সাহিত্য পুরস্কার ২০১৭-২০২২ এবং রাগীব-রাবেয়া একুশে সম্মাননা ২০২৩ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে-রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ রাগীব আলীসহ অতিথিবৃন্দ তার হাতে এ সম্মাননা তুলে দেন। অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি, সাহিত্য, গবেষক এবং গুণীজনদের হাতে একটি করে সম্মাননা স্মারক, সনদপত্র, পুরস্কারের চেক, ব্যাগ এবং অন্যান্য উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
এসময় পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্রত্যেকের সংক্ষিপ্ত জীবনী পাঠ করা হয়। পুরস্কার গ্রহণ শেষে গুণীজনেরা তাঁদের নিজস্ব অনুভূতি প্রকাশ করেন। অখন্ড পৃথিবীর স্বপ্ন দ্রষ্টা নিভৃতচারি কবি যার কবিতায় দেশ তথা বিশ্ব পরিমন্ডলে শ্রমজীবী নিরন্ন মানুষের কানে পৌছে দেয় প্রশান্তির অমোক বাণী। স্থান কাল পাত্র ছাড়িয়ে অবিরত যিনি মজলুম মজদুর মানুষের কথা বলে যান কবিতা ও এখালাসিতে।
তিনি প্রচন্ড আত্যপ্রত্যয়ী শক্তিমান কবি যাকে বলা হয় শান্তির কবি তিনি হলেন কবি এখলাসুর রাহমান সম্মাননা পেয়ে কবি এখলাসুর রাহমান বলেন, পুরস্কার স্বীকৃতি দেয়। আর স্বীকৃতি সবসময় আনন্দের। পাশাপাশি দীর্ঘদিন লিখে যেতে হবে সে দায়িত্ব বাড়ায়। তবে পুরস্কারই সব না। ভালো লিখে যাওয়াটাই আসল কথা। পুরস্কার ক্ষণস্থায়ী।পাঠকের ভালোবাসাটাই দীর্ঘস্থায়ী। তাই চেষ্টা থাকবে দীর্ঘদিন যেন ভালো লিখতে পারি।২০০৯ সালে প্রকাশিত হয় তার কাব্য গ্রন্থ অখন্ড পৃথিবী চাই। বিজ্ঞপ্তি